পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো ফেসবুক। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন ইউটিউব থেকে চ্যানেল বানিয়ে সেখান থেকে আয় করা যায়। তাহলে প্রশ্নটা এখানেই ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?
হ্যাঁ ফেসবুক থেকে এখন আয় করা সম্ভব। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এখন ফেসবুক থেকে আয় করার সুযোগ চালু করে দিয়েছে। আপনি চাইলে ফেসবুক থেকে এখন আয় করতে পারেন আমাদের আর্টিকেলে আজকে আলোচনা করবো ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় সে সম্পর্কে।
আমরা প্রায় সকলেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকি। আমাদের মধ্যে কেউ ইউটিউব ভিডিও দেখছেন, কেউ ফেসবুকে নিউজ পড়ছেন, কেউ ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন। আমরা প্রায় সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া কোন না কোন ভাবে ব্যবহার করছি। বর্তমান যুগে বাচ্চা থেকে শুরু করে যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই কমবেশি সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত। আর এত লোক যখন ফেসবুকের সাথে যুক্ত তখন ফেসবুক কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ছিল ফেসবুক থেকে আয়ের ব্যবস্থা করে দেওয়া। অবশেষে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফেসবুক থেকে আয় এর বিভিন্ন উপায় করে দিয়েছে।
তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ফেসবুক থেকে টাকা আয়ের উপায় সম্পর্কে-
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়-
ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। এখন আমি ধাপে ধাপে সে উপায় গুলো ব্যাখ্যা করবো এবং আপনাকে একটি পরিপূর্ণ গাইডলাইন দিব যাতে আপনিও ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারেন।
কিভাবে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় করা যায়-
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এখন ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় করার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। আপনি চাইলে এখন আপনার ফেসবুক পেজ থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি এটার মাধ্যমে ফেসবুক থেকে লংটাইম আর্ন করতে পারবেন। আপনাকে এর জন্য প্রথমে একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে পেজ কিভাবে খুলবো? পেজ খোলার কিছু স্পেসিফিক গাইডলাইন আছে যা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে।
আপনি এবার সেই পেজে কনটেন্ট ভিডিও ইমেজ যেকোন বিষয়ের উপর রেগুলার পোস্ট করে যেতে হবে। আপনি এবার আপনার করা পোস্ট গুলো আপনার বন্ধু-বান্ধব, আপনার পরিবারের লোক আত্মীয়স্বজন সবার কাছে শেয়ার করতে থাকুন। আস্তে আস্তে যখন আপনার পেজের লাইক এবং ফলোয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে তখন আপনি আপনার পেজে আফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনি আপনার ফেসবুক পেজে যে কনটেন্ট আপনি নিয়মিত ডেলিভারি করছেন সেই কনটেন্ট রিলেটেড অনেক কোম্পানি থাকবে আপনি সেখান থেকে চাইলে স্পনসরর্শিপ নিয়ে তাদের প্রোডাক্ট কে প্রমোট করতে পারেন। তাই আপনার পেজে কন্টেন্ট দেয়ার আগেই একটি পরিপূর্ণ প্ল্যান করে নিবেন যেন, আপনি সবসময় একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে নিয়মিত কন্টেন্ট দিতে পারেন।
তাছাড়া আপনি চাইলে এখান থেকে ভিডিও মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। আপনার ফেসবুক পেজে যদি ৩০ হাজারের বেশি ফলোয়ার হয়ে যায় তাহলে আপনি আপনার ফেসবুক পেজের ভিডিও গুলো মনিটাইজ এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনি এর মাধ্যমে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। তাছাড়া আপনার যদি একাধিক ফেসবুক পেজ থাকে এবং সে পেজগুলোতে যদি বেশি ফলোয়ার থাকে তাহলে আপনি সেই পেজ গুলো বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা আয়-
আসলে এটি একটি সার্ভিস যেটির মাধ্যমে আপনি নিজের বা অন্য কারো নতুন-পুরাতন প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয় করতে পারেন। আপনি প্লে স্টোর এর মাধ্যমে অনেকগুলো রিসেলিং এপ পেয়ে যাবেন। যেমন-Glowroad, Shop101, Messho.আপনি এই সমস্ত অ্যাপ গুলো আগে ইন্সটল করে নিন। তারপর এখানে রেজিস্ট্রেশন করার পর ব্যাংক ডিটেইলস সহ সবকিছু দিয়ে সাবমিট করে নিন।
আপনি এই অ্যাপ গুলোতে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট পেয়ে যাবেন। আপনি সেই প্রোডাক্ট এর ছবি গুলো ডাউনলোড করে নিয়ে Facebook মার্কেটপ্লেসে সেই ছবিগুলোকে লিস্ট করে দিন এবং সেখানে নিজের প্রাইস বেঁধে দিন। ধরুন আপনি ওই অ্যাপ থেকে একটি টি-শার্ট কিনলেন ১৫০ টাকা দিয়ে আপনি এবার আপনার প্রাইস করলেন ২৫০ টাকা। এই প্রোডাক্টটি বিক্রি করতে পারলে আপনার কিন্তু ঠিকই ১০০ টাকা লাভ হয়ে যাবে।
এভাবে আপনি অনেকগুলো ফটো আপনার ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে লিস্ট করে রাখতে পারেন। এবার যখন কোন ব্যক্তি আপনাকে ওই প্রোডাক্ট কেনার জন্য মেসেজ করবে তখন আপনি তার এড্রেস টা সেই অ্যাপসে আর সেখানে আপনার প্রাইস সেট করে দিন। এজন্য আপনি ফেসবুক শপ ডিজাইন কিভাবে করবেন তা জেনে নিন।
তারপর আপনি যে এড্রেসটি দিয়েছেন কোম্পানি সেই অ্যাড্রেসে প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে দিবে আপনার নামে। আর প্রডাক্টিভ বিক্রি হওয়ার পর কিছু কমিশন চলে যাবে আপনার ব্যাংক একাউন্টে।তো এভাবে আপনি ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়-
আপনি চাইলে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন। আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি না জানেন তাহলে আমি বলে দিচ্ছি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল কোন কোম্পানি বা কোন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বিক্রি করে দেওয়া। তাদের প্রোডাক্ট আপনি বিক্রি করে দিলেন তারা এই প্রোডাক্ট বেচার জন্য আপনাকে কিছু কমিশন দিবে আর এটাকেই বলা হয়ে থাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনেক বড় বড় ওয়েবসাইট রয়েছে আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইটগুলোর অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ যোগদান করতে পারেন। আমাজন, আলিবাবা, ফ্লিপকার্ট আপনি এই ওয়েবসাইটগুলোতে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগদানের মাধ্যমে চাইলে আয় করতে পারেন। আর আপনার পেজের কন্টেন্ট যদি টেক রিলেটেড হয়, তাহলে তো কোন কাথাই নেই, আপনার Facebook পেজ থেকে হিউজ পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।
ফেসবুক এডস এর মাধ্যমে আয়-
আপনি যদি Facebook কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন তাহলে ফেসবুক থেকে খুব সহজে এবং দ্রুত ভাবে আয় করতে পারবেন Facebook এড ব্যবহার করার মাধ্যমে। এই মাধ্যমটি আসলে ফ্রী না তবে আপনি যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনি এখানে যেই টাকা ইনভেস্ট করবেন তার চেয়ে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন। ফেসবুক হল বিশাল একটি ট্রাফিক সোর্স এবং এখানে সব সময় কোটি কোটি অ্যাক্টিভ ট্রাফিক থাকে। এবার ধরুন আপনার কাছে হয়তো কোন প্রোডাক্ট আছে সেটা অ্যামাজনের বা ফ্লিপকার্টের মোবাইল টি-শার্ট গাড়ি বা কোন গ্যাজেট হতে পারে বা কোন রিসেলিং অ্যাপের হতে পারে।
আর এই সমস্ত কোম্পানির প্রোডাক্ট এর এফিলিয়েট লিংক আপনি যদি আপনার ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন এবং দেখা গেল আপনার প্রোডাক্টের প্রতি অল্প দুই -এক জন লোক ইন্টারেস্ট হলো এবং কয়েকটা প্রোডাক্ট সেল হলো।
আর আপনি যদি আপনার ওই প্রোডাক্ট ফেসবুক অ্যাড ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারেন তাহলে হয়তো এখানে অনেক প্রডাক্ট বিক্রি হওয়ার আশা থেকে যায়। তাহলে এক্ষেত্রে আপনার আয়ের পরিমাণটা ও কয়েক গুণ বেড়ে যাবে অনেকাংশে। তাহলে আপনি এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন ফেসবুকে এড ঠিকভাবে যদি রান করা যায় এবং সেটা বুদ্ধি করে যদি করা যায় তাহলে আপনি যা ইনভেস্ট করবেন তার তিন থেকে চার গুণ এর বেশি আপনি সেখান থেকে পাবেন।
ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়-
আপনি কি কথাটা শুনে অবাক হয়ে গিয়েছেন? না অবাক হওয়ার কিছু নাই এখানে। ইউটিউব এর মত ফেসবুকেও এখন ভিডিও আপলোড করে টাকা আয় করা যাচ্ছে। আপনি আপনার ফেসবুক ভিডিও গুলোতে মনিটাইজ করে ইউটিউব এর মত Facebook থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউবে যেমন গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে ভিডিও মনিটাইজ করে টাকা আয় হয় তেমনি Facebook এড চয়েজের মাধ্যমে কাজ করে টাকা আয় করা যায়।
ফেসবুক ভিডিও মনিটাইজ করতে হলে আপনার একটি ফেসবুক পেজ থাকা লাগবে। তারপর ইউটিউবে যেমন কোয়ালিফাই দিতে হয় মিনিটের জন্য তেমনি আপনাকে ফেসবুকে কোয়ালিফাই দিতে হবে মনিটাইজ এর জন্য। আপনার ফেসবুক পেজে ১০,০০০ লাইক এবং দুই মাসে আপনার ভিডিওতে ৩০,০০০ এক মিনিটের ভিউ চাই। এই শর্তগুলো পূরণ করা হয়ে গেলে আপনি ফেসবুকের কাছে মনিটাইজ এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। আপনার পেজ অ্যাপ এপ্রুভ হয়ে গেলে আপনার ভিডিও গুলোতে অ্যাড আসা শুরু করবে এবং আপনার আয়ও শুরু হয়ে যাবে এর মাধ্যমে।
ফেসবুক গ্রুপ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়-
ফেসবুক গ্রপ মার্কেটিং টা যদি আপনি ভালোভাবে বুঝতে পারেন তাহলে আপনি অনেক বেশি পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন। মনে রাখবেন, ফেসবুক পেজ হলো ওয়ান ওয়ে কমিউনিকেশন। অর্থাৎ, এখানে শুধু আপনি কথা বলবেন আর আপনার অডিয়েন্স আপনার কথা শুনে যাবে, তাদের বলার কিছু থাকবে না। অন্যদিকে ফেসবুক গ্রুপ হলো টু-ওয়ে কমিউনিকেশন, এটি একটি কমিউনিটি। অর্থাৎ, এখানে আপনিও কথা বলবেন আপনার অডিয়েন্সরাও কথা বলতে পারবে। আপনার গ্রুপে যদি ভালো কাজ করেন, তাহলে আপনার অডিয়েন্সরাই আপনার বিজনেসের মার্কেটিং করে দিবে। এটি Facebook মার্কেটিং করার একটি অথেনটিক উপায়।
তাহলে বুজতেই পারছেন, আপনি যদি একটি Facebook গ্রুপ তৈরি করতে পারেন তাহলে আয় করার অসংখ্য উপায় নিজেই পেয়ে যাবেন। সেক্ষেত্রে, আপনাকে সমসময় আপনার গ্রুপে অডিয়েন্সদের বিভিন্ন একটিভিটির মাধ্যমে এনগেইজড রাখতে হবে।
ফেসবুক মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার উপায়-
আমি আশা করছি ফ্রিল্যান্সিং কি সে সম্পর্কে আপনার পরিপূর্ণ ধারণা আছে। যদি না থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবেন তা আমাদের ব্লগ থেকে জেনে নিতে পারেন। ফাইভার, আপওয়ার্ক সহ বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে গেলে দেখতে পাবেন, Facebook মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করার জন্য প্রচুর জব অফার আছে। আপনি যদি Facebook মার্কেটিং ভালোভাবে শিখতে পারেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর টাকা আয় করার সুযোগ আছে আপনার জন্য।
এজন্য আপনাকে Facebook এড কিভাবে রান করতে হয় তা শিখতে হবে। আপনাকে তার ফেসবুক পেজ ম্যানেজমেন্ট করার জন্য হায়ার করবে। তাই Facebook পেজ কিভাবে চালাতে হয় তা শিখে ফেলুন। আর এই কাজগুলো আপনি মোবাইল দিয়েই করতে পারেন। ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় এবং মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকামের জন্য ফেসবুক সবচেয়ে ভালো মাধ্যম।
আমাদের শেষ কথা
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এ সম্পর্কে আপনাদের পরিপূর্ণ ধারণা দিয়েছি। ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার আরো অনেক মাধ্যম রয়েছে। তবে যে কয়টি মাধ্যম নিয়ে আমরা আজকে আলোচনা করলাম এই মাধ্যমগুলো হল Facebook থেকে টাকা আয়ের এর সবথেকে জনপ্রিয় কয়েকটি মাধ্যম। আপনারাও Facebook থেকে টাকা আয় করতে পারবেন ইচ্ছা করলে। সেই জন্য আপনার মধ্যে থাকতে হবে প্রবল ইচ্ছাশক্তি, পরিশ্রম করার মানসিকতা এবং হার না মানার প্রত্যয় তাহলে আপনি Facebook থেকে আয় করতে পারেন।
ফেসবুকে টাকা আয় করার জন্য আমার প্রথমে কি করা উচিৎ?
আপনি নিশ্চয়ই দেখছেন অনেকেই ফেসবুকে বুস্ট করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। তাই আমার পরামর্শ হলো আপনি প্রথমে ফেসবুকে কিভাবে বুস্ট করতে হয় তা শিখুন। তারপর নিজের একটি অপ্টিমাইজড প্রোফাইল এবং পেজ তৈরি করুন। নিজের পেজ এবং আপনার দু-একজন বন্ধুর পেজ বুস্ট করে ভালো রেজাল্ট নিয়ে আসুন। যেগুলো দেখিয়ে আপনি কাজ পেতে পারেন।
ফেসবুক বিজনেজ ম্যানেজার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আমার কি কি করতে হবে?
এজন্য আপনি Facebook মার্কেটিং খুব ভালোভাবে শিখুন। পাশাপাশি আপনাকে ইন্সতাগ্রাম মার্কেটিং ও শিখতে হবে। মার্কেটপ্লেস গুলো খুবই কম্পিটিটিভ, কাজ পাওয়া নতুনদের জন্য কঠিন। তাই নিজেকে পুরপুরি দক্ষ হিসেবে তৈরি করুন। মার্কেটপ্লেস প্রচুর পরিমাণে রিসার্চ করুন তাহলেই আপনি কাজ পাবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে দেশীয় কোম্পানিতে কিভাবে কাজ পাবো?
দেশি কোম্পানিতে কাজ পেতে হলে সবার আগে প্রয়োজন আপনার এক্সপেরিয়েন্স। এজন্য আপনি স্বল্প সার্ভিস চার্জ নিয়ে মানুষের পেজ বুস্ট করে নিজের পোর্টফোলিও তৈরি করুন। চাকরির ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি এই বিষয়ে প্রচুর চাকরির নিয়োগ দেখতে পাবেন। নিজেকে যোগ্য হিসেবে প্রমাণ করতে আপনার কয়েকটি সফল বুস্টিং এর ডাটা ই যথেষ্ট।